ঢাকা, ৮ এপ্রিল ২০২৫:সাধারণ মানুষের জন্য সুখবর—চালু হচ্ছে ‘সরকারি ফার্মেসি’, যেখানে বাজার মূল্যের এক-তৃতীয়াংশ দামে পাওয়া যাবে প্রায় ২৫০ ধরনের ওষুধ। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সরকারি হাসপাতাল চত্বরে এই ফার্মেসিগুলো স্থাপন করা হবে। সরকারি ফার্মেসিতে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, ইনফেকশন, ব্যথা, এসিডিটি ও অন্যান্য সাধারণ রোগের ওষুধ মিলবে খুবই সাশ্রয়ী মূল্যে। উদাহরণস্বরূপ, বাজারে ৩০০ টাকার একটি ওষুধ এখানে পাওয়া যাবে মাত্র ১০০ টাকায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের ৮৫ শতাংশ রোগীর চিকিৎসা কেবল এই ২৫০ ধরনের ওষুধ দিয়েই সম্ভব হবে। এতে করে সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষ সরাসরি উপকৃত হবেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওষুধের গুণগত মান নিশ্চিত করতে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে ফার্মেসিগুলোর কার্যক্রম পরিচালিত হবে। পাশাপাশি ওষুধ চুরি রোধে পুরো প্রক্রিয়া ডিজিটাল করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ঢাকাসহ বড় শহরগুলোর সরকারি হাসপাতাল চত্বরে এই ফার্মেসিগুলো চালু করা হবে। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সারাদেশে বিস্তৃত করা হবে এই কার্যক্রম। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি স্বাস্থ্য খাতে সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ, যা জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি বয়ে আনবে এবং বেসরকারি ওষুধ বাজারের ওপর নির্ভরশীলতা অনেকাংশে কমাবে।

চালু হচ্ছে সরকারি ফার্মেসি, এক-তৃতীয়াংশ দামে মিলবে ২৫০ রকম ওষুধ

ঢাকা, ৮ এপ্রিল ২০২৫:সাধারণ মানুষের জন্য সুখবর—চালু হচ্ছে ‘সরকারি ফার্মেসি’, যেখানে বাজার মূল্যের এক-তৃতীয়াংশ দামে পাওয়া যাবে প্রায় ২৫০ ধরনের ওষুধ। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সরকারি হাসপাতাল চত্বরে এই ফার্মেসিগুলো স্থাপন করা হবে।

সরকারি ফার্মেসিতে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, ইনফেকশন, ব্যথা, এসিডিটি ও অন্যান্য সাধারণ রোগের ওষুধ মিলবে খুবই সাশ্রয়ী মূল্যে। উদাহরণস্বরূপ, বাজারে ৩০০ টাকার একটি ওষুধ এখানে পাওয়া যাবে মাত্র ১০০ টাকায়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের ৮৫ শতাংশ রোগীর চিকিৎসা কেবল এই ২৫০ ধরনের ওষুধ দিয়েই সম্ভব হবে। এতে করে সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষ সরাসরি উপকৃত হবেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওষুধের গুণগত মান নিশ্চিত করতে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে ফার্মেসিগুলোর কার্যক্রম পরিচালিত হবে। পাশাপাশি ওষুধ চুরি রোধে পুরো প্রক্রিয়া ডিজিটাল করা হচ্ছে।

প্রাথমিকভাবে ঢাকাসহ বড় শহরগুলোর সরকারি হাসপাতাল চত্বরে এই ফার্মেসিগুলো চালু করা হবে। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সারাদেশে বিস্তৃত করা হবে এই কার্যক্রম।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি স্বাস্থ্য খাতে সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ, যা জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি বয়ে আনবে এবং বেসরকারি ওষুধ বাজারের ওপর নির্ভরশীলতা অনেকাংশে কমাবে।